বিবিধ

খেই হারা এক ঘুড়ি

খেই হারা এক ঘুড়ি
সেই যে আমি খেই হারা এক মেয়ে নায়ে বসে জলে দোলাই পা দুচোখ জুড়ে জারুল রাঙা গাঁ পদ্ম পাতা দুলছে বৃষ্টি পেয়ে। তারার সাথে গল্প গল্প রাত কল্প জগত জল্পনাতে টানি কান্না চোখে অবুঝ অভিমানি অল্প বাতাস বুলায় মাথায় হাত। মনের কুঁড়েয় হালকা পিদিম জ্বলে সেই আলোতে হালকা আঁধার কাটে জ্যোৎস্না আলো ছাপ রেখে যায় মাঠে আবছা আলোয় রাখছি দুয়ার খুলে। বেড়ার ফাঁকে নিজের ছায়া কাঁপে খামখেয়ালীর দিনরা তোলে রব এমন করেই হচ্ছে কি শেষ সব? জীবন খুঁজি জ্যোৎস্না আলোর ছাপে। হুল্লোড়ে সব মেঘের ঘুড়ি ঘোরে শরত সাদা কপালে দেয় চুম পাপড়ি আদর নদীর চরার ঘুম কার নাটাইয়ে জীবন ঘুড়ি ওড়ে? কেউ কি জানে কত্ত সুতো বাকি? ঘুড়ির বুকে কত্ত গল্প লেখা গোত্তা খেয়ে উড়তে তবু শেখা প্রহর জুড়ে দিচ্ছি কাকে ফাঁকি? খেই ছাড়া এই উড়তে শেখার মানে সূর্য বানে ঝলসে যাওয়া ঘুড়ি তাও গেয়ে যাই অনেক দোয়ার নুড়ি সীমানাহীন ক্ষমার আকাশ চেয়ে পাচ্ছে কি মাফ খেই হারা এই মেয়ে? কেউ জানেনা নাটাইধারিই জানে...।।।

আপনার মতামত দিন:

(মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী নন।)
সম্পর্কিত ব্লগ