পরিবার ও আমি (বিয়ে ,দাম্পত্য,শিশু লালন পালন )

গর্ভবতী মা কে বেশি খেতে দিতে নেই

গর্ভবতী মা কে বেশি খেতে দিতে নেই
১.গর্ভাবস্থায় বেশি বেশি খাবার খেলে (নিয়মিত খাবার + আয়রণ ট্যাবলেট) গর্ভের সন্তানের আয়তন ও ওজন বেড়ে যাবে। যা ডেলিভারির ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি করতে পারে এমনকি সিজার করা বাধ্যতামূলক হয়ে যাবে। অনেক খরচের পথ উম্মুক্ত হবে। তাই অনেক শ্বাশুড়িরা তাদের পুত্রের অর্থ বাঁচাতে পুত্র বধুকে বেশি খেতে দিতে চান না। ২. হাসপাতালে বাচ্চার জন্ম হলে বাড়ি ও বাড়ির বয়োজেষ্ঠদের প্রতি সেই বাচ্চার টান (Affection) কম থাকবে। তাই প্রয়োজনে নার্স কে বাড়ি নিয়ে আসা হয় তবু রোগী কে হাসপাতালে নেয়া হয় না। কেইসটা ছিল এমন-স্বামী তার স্ত্রীর প্রসব বেদনা শুরু হলে শ্বাশুড়ী (বউয়ের মা) কে ফোন করে জানতে চাইল হাসপাতালে নিবে কিনা। শ্বাশুড়ীর সাফ জবাব, "আমাদের বংশে হাসপাতালে বাচ্চা জন্ম নেয়ার ইতিহাস নেই, আমার ছয় বাচ্চার সব বাড়িতেই হইছে ডাক্তার লাগে নাই। এখন কত কি ঢং। বেচারা জামাই নার্স কেই বাড়ি ডেকে আনছে (জাদ্রেল শ্বাশুড়ি বনাম অনুগত জামাই)। ৩. ডাক্তার এর কাছে নিলেই সিজার বাধ্যতামূলক। তাই না নেয়াই ভাল। সম্প্রতি জনস্বাস্থ্য বিষয়ক একটা গবেষণা কাজের অংশ হিসেবে সুনামগঞ্জ এবং খুলনা গিয়েছিলাম। অতি দরিদ্র পরিবার গুলোর সাথে কথা বলে অনেক দারুণ অভিজ্ঞতা হলো। এগুলো সব প্রাপ্ত উপাত্তের একটা অংশ।

আপনার মতামত দিন:

(মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী নন।)
সম্পর্কিত ব্লগ
আমার ডিভাইস ভাবনা

আমার ডিভাইস ভাবনা

২২ জানুয়ারী ২০২৪

হৃদয়ে রক্তক্ষরণ

হৃদয়ে রক্তক্ষরণ

২৮ ডিসেম্বার ২০২৩

আমার বাচ্চা খায় না!!????

আমার বাচ্চা খায় না!!????

২৪ ডিসেম্বার ২০২৩

আক্রমনাত্মক দাওয়াহ!!!

আক্রমনাত্মক দাওয়াহ!!!

১৩ ডিসেম্বার ২০২৩

লেখকের অন্যান্য ব্লগ সবগুলো দেখুন