ঐ সেই সুগঠিত কাব্য পুস্তকে
রচিত হয়ে ছিলো এক মহাকাব্য....
দিনান্তের ধুপছায়ায় মোহময় ডাক শুনে
তেপান্তর জুড়ে এক বুক শুণ্যতা ছিলো.......
ডেকে ডেকে পাখিগুলো স্তব্ধ হয়ে গেলো!
আকাশ কি কেবলই উদারতা বিলিয়ে দেয়!
কাঁদতে শেখায়না? কষ্টে, হাহাকারে, অপূর্ণতায়!
আলোর প্রদীপখানি নিভিয়ে দেয় সৌখিনতায়,
দেখতে গিয়ে ক্লান্ত হয়ে মুদিত হয় ঝাপসা দৃষ্টি!
তখনও ডানা ঝাপটায় কোন আহত পাখি,
ক্ষুধার যন্ত্রণায় এক পা চলার শক্তি হারালো যে,
তার পথের দুরত্ব তুমি কমাবে কি করে বলো?
তোমার গল্পে পাহাড় সম স্বপ্ন,
তুমি ঘাসে নেমে শিশিরে পা ভেজাবে কি করে!
ওখানেই থেমে যাও তুমি,
যা কিছু দেখেছো রঙ্গিন, তার সবটায় আমার উপহাস!
সামনে এগিয়ে কেউ মঞ্জিলে পৌঁছে,
আর বাকীগুলো- অশান্ত ঝড়ে হারিয়ে যায় অতল গহবরে!
চিহ্ন বলতে থেকে যায় কিছু কবরসম অন্ধকার,
সেই চিহ্নটা শুধুই ভীতিকর এক আচ্ছাদন মাত্র!!
আপনার মতামত দিন:
(মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী নন।)