সাহিত্য

আহত বাংলাদেশ;অস্পষ্ট চিৎকার

আহত বাংলাদেশ;অস্পষ্ট চিৎকার
  কয়েক দশক পেরিয়ে গেছে, স্বাধীনতা পেয়েছে ভূমি সবুজের গাঢ়তায় লাল রক্ত! আর কী চাই? নিজস্ব একটি পতাকাতো রয়েছে! কে ঠেকাতে পারে? চিন্তাশীল কিছু নেতৃবৃন্দের চেতনা- চেতনায় প্রতিবেশীর আবদার মেটাতে দেশের বারোটা বাজানো। এরা সবাই স্বাধীনতা নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে।   দেশমাতা, সন্তানদের রক্তে তোমার বুক রক্তাক্ত হয়েছিলো ৭১-এ, তুমি ভেবেছিলে তোমার সোনার ছেলেরা তোমার অস্তিত্বের সম্ভ্রম রক্ষা করেছে, সন্তান হারিয়েও নতুন স্বপ্ন দেখেছিলে, আর কোন রক্তপাত ঘটবেনা...... কিন্তু তাকিয়ে দেখো আজও রক্তে তোমার রাজপথ রঙ্গীন...... তোমাকে কী বলবো! আমিতো দেখছি তোমার কথাগুলো থেমে আছে! তুমি আহত! তোমার বুকের রক্তক্ষরণের শব্দ আমি শুনতে পাচ্ছি! এদেশের প্রতিটি জায়গায় খু...ী, দুর্ণীতিবাজ অপহরণকারী, ধর্ষকদের বিচরণ স্পষ্ট দেখতে পাই, নিরপরাধীদেরকে যুলম কারীদের চেহারাও স্পষ্ট, চিৎকার করে বলতে ইচ্ছে করে, কি অপরাধ তাদের!? কিন্তু সে চিৎকার কন্ঠনালীতেই চাপা পড়ে আছে, কন্ঠনালী নিজেকে বাঁচানোর জন্য সে চিৎকারকে রুদ্ধ করে দেয়! এ আমারও অক্ষমতা.................. তবুও স্বপ্ন দেখি আমার বাংলাদেশ একদিন, প্রকৃতই স্বাধীন হবে!! (সংক্ষেপিত)

আপনার মতামত দিন:

(মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী নন।)