তাজ মহল, ভারত:
মর্মর প্রস্তর নির্মিত এ স্থাপনাটি বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর বিল্ডিং বলে খ্যাত। ১৭ শতকে মোগল সম্রান শাহ জাহান তার স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসার নিদর্শনস্বরূপ এ স্থাপনাটি বানান।

গ্রেট ব্লু হোল, বেলিজ:
স্ফটিকের মতো স্বচ্ছ পানির ১২৫ মিটার গভীরে ৩১০ মিটার চওড়া এ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত এলাকাটি ডাইভারদের জন্য অসাধারণ একটি এলাকা।

পোটালা প্যালেস, তিব্বত:
দালাই লামার বাসস্থান ও বিশ্বের উচ্চতম রাজপ্রাসাদ এটি। ৫০ বছর লেগেছে ৩৭০০ মিটার উঁচু ১৩ তলা বিশিষ্ট প্রাসাদটি তৈরি করতে। এ ছাড়াও এতে রয়েছে এক হাজার কক্ষ।
_484.jpg)
ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত, জিম্বাবুয়ে/জাম্বিয়া:
জিম্বাবুয়ে ও জাম্বিয়ার সীমান্তে অবস্থিত এ জলপ্রপাত বিশ্বের অন্যতম আকর্ষণীয় জলপ্রপাত।
_482.jpg)
মরেনো হিমবাহ, আর্জেন্টিনা:
আর্জেন্টিনার দক্ষিণ-পশ্চিম সান্তা ক্রুজ এলাকায় পেরিতো মোরিনো হিমবাহ।
_481.jpg)
কিলাউইয়া, হাওয়াই:
বিশ্বের সবচেয়ে সক্রিয় আগ্নেয়গিরি। গত তিন দশক ধরে এটা ক্রমাগত উদগিরণ করে যাচ্ছে।
_480.jpg)
এনগরংগরো আগ্নেয়গিরি জ্বালামুখ, তানজানিয়া:
২৬০ বর্গকিলোমিটারব্যাপী বিস্তৃত ৬১০ মিটার গভীর এ এলাকাটি বিশ্বের বৃহত্তম আগ্নেয়গিরি সৃষ্ট গর্ত, যা পানিতে তলিয়ে যায়নি। এ এলাকার নীল ও সবুজ রং এবং বৈচিত্রময় প্রাণীজগত এ এলাকাকে বিশ্বের অন্যতম অপূর্ব এলাকায় পরিণত করেছে।

গ্রেট ওয়াল, চীন:
সাড়ে ছয় হাজার কিলোমিটারব্যাপী বিস্তৃত চীনের এ মহাপ্রাচীরটি বিশ্বের মানবসৃষ্ট অন্যতম বড় নিদর্শন।

কৈলাস মন্দির, ভারত:
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের দেবতা শিবের জন্য উৎসর্গকৃত মন্দির কৈলাস। সাত হাজার শ্রমিক দেড়শ বছর ধরে খোদাই করে তৈরি করেছে বিশ্বের বৃহত্তম এ একক পাথরের স্থাপনাটি।

টেরাকোটা আর্মি, চীন:
আট হাজার সৈন্য, ৬৭০টি ঘোড়া ও ১৩০টি রথের সমন্বয়ে এ পোড়ামাটির সৈন্যবাহিনী গঠিত হয়েছে। খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতকে নির্মিত এগুলো।
গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন, যুক্তরাষ্ট্র:
যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডোতে ২৯ কিলোমিটার পর্যন্ত চওড়া ও ১.৬ কিলোমিটার পর্যন্ত গভীর এলাকায় শুষ্ক এ গিরিখাতটি অবস্থিত।

হ্যাগিয়া সোফিয়া, তুরস্ক:
এটি তুরস্কের একটি ঐতিহাসিক ধর্মীয় স্থাপনা। এটি প্রায় এক হাজার বছর বিশ্বের বৃহত্তম ক্যাথেড্রালের স্থান দখল করে ছিল।

গ্রেট রিফট ভ্যালি, ইথিওপিয়া:
প্রায় ছয় হাজার কিলোমিটারব্যাপী বিস্তৃত এ এলাকাটি বিশ্বের বৃহত্তম ফাটলের ফলে সৃষ্ট উপত্যকা। রেড সি থেকে লেক মালাউয়ি পর্যন্ত বিস্তৃত এ এলাকাটি ৭৫ কিলোমিটার পর্যন্ত চওড়া।

জায়ান্ট কজওয়ে, উত্তর আয়ারল্যান্ড:
প্রায় পাঁচ কোটি বছর আগে তৈরি এ ছয় কোনাবিশিষ্ট কলামগুলোকে দৈত্যের সিঁড়ি বলা হয়। তবে এর সৃষ্টির রহস্য এর চেয়েও আকর্ষণীয়।

সুত্রঃ ইন্টারনেট।
আপনার মতামত দিন:
(মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী নন।)