তাজ মহল, ভারত:
মর্মর প্রস্তর নির্মিত এ স্থাপনাটি বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর বিল্ডিং বলে খ্যাত। ১৭ শতকে মোগল সম্রান শাহ জাহান তার স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসার নিদর্শনস্বরূপ এ স্থাপনাটি বানান।
![](https://prothom-aloblog.com/img/uploads/c2d8b837ed577ad2db31ab0c765a172b.jpg)
গ্রেট ব্লু হোল, বেলিজ:
স্ফটিকের মতো স্বচ্ছ পানির ১২৫ মিটার গভীরে ৩১০ মিটার চওড়া এ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত এলাকাটি ডাইভারদের জন্য অসাধারণ একটি এলাকা।
![](https://10awesome.com/wp-content/uploads/2011/08/4.-hole1.jpg)
পোটালা প্যালেস, তিব্বত:
দালাই লামার বাসস্থান ও বিশ্বের উচ্চতম রাজপ্রাসাদ এটি। ৫০ বছর লেগেছে ৩৭০০ মিটার উঁচু ১৩ তলা বিশিষ্ট প্রাসাদটি তৈরি করতে। এ ছাড়াও এতে রয়েছে এক হাজার কক্ষ।
![](https://www.kalerkantho.com/assets/images/photo_gallery/2014/03/28/6.%20potala%20palace%20(tibet)_484.jpg)
ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত, জিম্বাবুয়ে/জাম্বিয়া:
জিম্বাবুয়ে ও জাম্বিয়ার সীমান্তে অবস্থিত এ জলপ্রপাত বিশ্বের অন্যতম আকর্ষণীয় জলপ্রপাত।
![](https://www.kalerkantho.com/assets/images/photo_gallery/2014/03/28/4.%20victoria%20falls%20(zimbabwe-zambia)_482.jpg)
মরেনো হিমবাহ, আর্জেন্টিনা:
আর্জেন্টিনার দক্ষিণ-পশ্চিম সান্তা ক্রুজ এলাকায় পেরিতো মোরিনো হিমবাহ।
![](https://www.kalerkantho.com/assets/images/photo_gallery/2014/03/28/3.%20moreno%20glacier%20(argentina)_481.jpg)
কিলাউইয়া, হাওয়াই:
বিশ্বের সবচেয়ে সক্রিয় আগ্নেয়গিরি। গত তিন দশক ধরে এটা ক্রমাগত উদগিরণ করে যাচ্ছে।
![](https://www.kalerkantho.com/assets/images/photo_gallery/2014/03/28/2.%20kilauea%20(hawaii,%20usa)_480.jpg)
এনগরংগরো আগ্নেয়গিরি জ্বালামুখ, তানজানিয়া:
২৬০ বর্গকিলোমিটারব্যাপী বিস্তৃত ৬১০ মিটার গভীর এ এলাকাটি বিশ্বের বৃহত্তম আগ্নেয়গিরি সৃষ্ট গর্ত, যা পানিতে তলিয়ে যায়নি। এ এলাকার নীল ও সবুজ রং এবং বৈচিত্রময় প্রাণীজগত এ এলাকাকে বিশ্বের অন্যতম অপূর্ব এলাকায় পরিণত করেছে।
![](https://photos.safaribookings.com/library/tanzania/xxl/Ngorongoro_Conservation_Area_009.jpg)
গ্রেট ওয়াল, চীন:
সাড়ে ছয় হাজার কিলোমিটারব্যাপী বিস্তৃত চীনের এ মহাপ্রাচীরটি বিশ্বের মানবসৃষ্ট অন্যতম বড় নিদর্শন।
![](https://bna-art.s3.amazonaws.com/www.bootsnall.com/articles/wp-content/uploads/2012/03/Great-Wall-of-China.jpg)
কৈলাস মন্দির, ভারত:
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের দেবতা শিবের জন্য উৎসর্গকৃত মন্দির কৈলাস। সাত হাজার শ্রমিক দেড়শ বছর ধরে খোদাই করে তৈরি করেছে বিশ্বের বৃহত্তম এ একক পাথরের স্থাপনাটি।
![](https://banglaschool24.com/wp-content/uploads/2014/04/12.-kailasa-temple-india_490.jpg)
টেরাকোটা আর্মি, চীন:
আট হাজার সৈন্য, ৬৭০টি ঘোড়া ও ১৩০টি রথের সমন্বয়ে এ পোড়ামাটির সৈন্যবাহিনী গঠিত হয়েছে। খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতকে নির্মিত এগুলো।
গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন, যুক্তরাষ্ট্র:
যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডোতে ২৯ কিলোমিটার পর্যন্ত চওড়া ও ১.৬ কিলোমিটার পর্যন্ত গভীর এলাকায় শুষ্ক এ গিরিখাতটি অবস্থিত।
![](https://www.usarundreise.net/wp-content/uploads/2011/08/grand-canyon-620x372.jpg)
হ্যাগিয়া সোফিয়া, তুরস্ক:
এটি তুরস্কের একটি ঐতিহাসিক ধর্মীয় স্থাপনা। এটি প্রায় এক হাজার বছর বিশ্বের বৃহত্তম ক্যাথেড্রালের স্থান দখল করে ছিল।
![](https://annoyzview.files.wordpress.com/2012/03/hagia-sophia-istanbul.jpg)
গ্রেট রিফট ভ্যালি, ইথিওপিয়া:
প্রায় ছয় হাজার কিলোমিটারব্যাপী বিস্তৃত এ এলাকাটি বিশ্বের বৃহত্তম ফাটলের ফলে সৃষ্ট উপত্যকা। রেড সি থেকে লেক মালাউয়ি পর্যন্ত বিস্তৃত এ এলাকাটি ৭৫ কিলোমিটার পর্যন্ত চওড়া।
![](https://2012books.lardbucket.org/books/regional-geography-of-the-world-globalization-people-and-places/section_10/7b7450a5eff5805abe1e554e3c47742f.jpg)
জায়ান্ট কজওয়ে, উত্তর আয়ারল্যান্ড:
প্রায় পাঁচ কোটি বছর আগে তৈরি এ ছয় কোনাবিশিষ্ট কলামগুলোকে দৈত্যের সিঁড়ি বলা হয়। তবে এর সৃষ্টির রহস্য এর চেয়েও আকর্ষণীয়।
![](https://media.xyozine.com/2012/03/gary-mcparland_13_39614421_xyo.jpg)
সুত্রঃ ইন্টারনেট।
আপনার মতামত দিন:
(মন্তব্য পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী নন।)